কলারোয়ায় নাশকতা মামলায় জেলা ছাত্রদলের সেক্রেটারি মমতাজুল ইসলাম চন্দনসহ ১৫ জনের জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠায় জেলা ও দায়রা জজ চাঁদ মোহাম্মদ আব্দুল আলিম আল রাজী। জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠায় জেলা ও দায়রা জজ চাঁদ মোহাম্মদ আব্দুল আলিম আল রাজী। উচ্চ আদালতে অন্তবর্তী জামনে থাকা এসব নেতা কর্মীরা সোমবার সাতক্ষীরা জেলাও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামামিন প্রার্থনা করলে আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। জামিন বাতিল হওয়ার নেতৃবৃন্দরা হলেন সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনতাজুল ইসলাম চন্দন কলারোয়া পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি তুহিন, উপজেলার, মানিকনগর গ্রামের মুনছুর আলী গাজীর ছেলে মো. ইকবাল হোসেন, বড় খোদ্দ গ্রামের মৃত আলাউদ্দিন গাজীর ছেলে মো. আমানুল্লাহ গাজী, চক জয়নগর গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছেলে হাবিবুর রহমান, চক জয়নগর গ্রামের মশিয়ার রহমানের ছেলে রুবেল, নীলকন্ঠপুর গ্রামের মৃত রশিদ গাজীর ছেলে সিদ্দিকুর রহমানর, মানিকনগর গ্রামের মতিয়ার রহমান ছেলে আসাদুল ইসলাম আসাদ, নাকিলা গ্রামের নওশের আলীর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক, ওফাপুর গ্রামের মৃত মোস্তাকের ছেলে মনিরুজ্জামান @ মনি, হামিদ পুর গ্রামের মৃত শামসুজ্জামান হামিদীর ছেলে ইলিয়াস তুলসী ডাঙ্গা গ্রামের মৃত নাসির উদ্দিন মোড়লের ছেলে ওসমান গনি, গতখালী গ্রামের নূর আলীর ছেলে আহম্মেদ আলী তুলসীডাঙ্গা গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে ইউনুস আলী, ঝাঁপাঘাট গ্রামের মোবারক মোড়লের ছেলে আরিজুল হুসাইন। গত ইংরেজি ০৭ শে ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে এসআই বাবুল হোসেন কলারোয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন যে জামাত-বিএনপি কলারোয়া আলিয়া মাদ্রাসা পুরাতন তিনতলা ভবনের সামনে যা জায়গায় সরকার বিরোধী নাশকতা কার্য করিবার জন্য গোপনে বৈঠক করিতেছে করিতেছে। এজাহারকারী সঙ্গীয় ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পুলিশের উপস্থিতি দেখতে পাইয়া ঘটনাস্থল হতে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা কালে ৬ জন আসামিকে ধৃত করিতে সফল হয়। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে সর্বমোট ৩০ জন আসামি সহ অজ্ঞাতনামা ৩০ থেকে ৩৫ জনের নামে মামলা অজু করে। উচ্চ উচ্চ আদালত থেকে অন্তবর্তীকালিন জামিন নেওয়া ১৮ জন আসামীর মধ্যে বিচারক অসুস্থ ও মানবিক কারণে তিনজন আসামিকে যথাক্রমে ঝিকরা গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে এম.এ হাকিম সবুজ, নীলকন্ঠপুর গ্রামের মৃত মফিজুল গাজীর ছেলে মো. জাকির হোসেন, রাজনগর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে কামরুজ্জামান আসামের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে ছিলেন এডভোকেট আব্দুল মজিদ ও মিজানুর রহমান পিন্টু রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন পিপি এড. আব্দুল লতিফ।